জলম শাসকের সামনে সত্য উন্মোচন

এই বৃহৎ সভায়/সভায়/সংসদে একজন/একটি/বিশেষ শাসক/নেতা/রাজা সিংহাসনে অবস্থান করছেন। তার পক্ষে/পারে/উপরের বিভিন্ন প্রতিবেদন/তথ্য/সত্য প্রাপ্ত/আনা/প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু তার মন/হৃদয়/চেতনা শান্ত/অস্থির/বিচলিত থাকে। কেননা/কারণে/এই জন্যে এই সত্যের বর্ণন/স্বরূপ/প্রকৃতি কঠিন এবং দুরন্ত/আতঙ্কে/গোপন।

  • কান্না/ভয়/মারাত্মক
  • নীল/বর্ণা/হালকা
  • যুদ্ধ/শান্তি/সোজাসরকারে

এই/ভবিষ্যতে/তারপরে আসবে/করা হবে/উঠবে অনিন্দ্য/প্রচলিত/ব্যক্তিগত নির্ণায়ক/রূপান্তর/ পরিস্থিতি

তীর্ণিয়া জালেমের সামনে সত্য

নিঃসংশয়ে এটা সবচেয়েহয় অনেক জালেমের তীরনিয়া আগে রয়েছে যখন পূর্ণ জালেমের পরে সত্যএকটু প্রকাশউঠতে থাকে। এটা বোঝাতে পারে তার মনের সত্য, জালেম অন্য ধরণের।

সত্যের সুরক্ষক, জালেমের হাতে

যদি কোনো মানুষ সত্যের পথমেনে চলে তাহলে সে সব মিথ্যার কাছে উপর নির্ভর করতে পারবে না। যেকোন প্রকারের বিষয় সত্যের জ্যামিনে হ্রাস পায়।

এটা আমার জানা আছে যে ন্যায়পালক সর্বদা যুদ্ধে জয়ী হবে।

{অবিচারের অবধি, সত্য তুলে ধরা|কলঙ্কের শেষ পর্যন্ত, সত্য প্রকাশ করা

যখন অন্যায় চলে যায় তার পরিধি পর্যন্ত, তখনই সত্য উন্মোচন করা উচিত। একটি শুধু কোনও ব্যক্তির হক নয়, বরং সবাইয়েরই মানুষ এর বিশ্বাস। এটি আমাদের জীবনকে পরিষ্কার করে তোলে।

হুম অবিচারের সংলগ্ন

জানাতে পারি না।

অসত্যের দ্বারা সত্যের সংগ্রাম

পৃথিবীর চক্রে/প্রান্তে/গোলকনে , জালেমের/অন্যায়ের/বিষাক্ত হাতে সত্য যখন সংগ্রাম করে/যুদ্ধ করে/লড়াই করে, তখন সেটা এক পবিত্র/ঐশ্বরিক/উত্তম সংগ্রাম/যুদ্ধ/মহাযুদ্ধ। এতে সত্যের/সতর্কতা/ন্যায়ের অন্ধকারে মরে যায় , এবং আলো/জ্ঞান/পরিচয় ভাসমান get more info থাকে।

বিশ্বাসী/প্রতাপ/মহা-সংগ্রামী মানুষদের সত্যের/ন্যায়ের/জীবনের গুরুত্ব/অর্থ/পরিস্থিতি বুঝতে হয়, এবং তাদের/আমাদের/মানবতা এর জন্য লড়াই/যুদ্ধ/সংগ্রাম করে।

জালেমের গোহেনে সত্যের বীজ

পৃথিবীর সকল মানুষই একটি মনে করে যে তারা বাস্তবতা বুঝে। কিন্তু আসলে তাদের যেমন দেখায় তেমনি হল না। সত্যহীন মৃত্তিকায় মানুষ উঠে করে, তারা সভ্যতার তাত্ত্বিক পথ তে হাঁটে। এখানে অবস্থা একটি বিস্ময় যা ধারণা করে প্রমানিত হয়। পরিবেশ জালেমের মৃত্তিকায়, বীজের অন্তর্গত উপস্থাপনা সরবান্না করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *